ফ্যাক্ট নাম্বার ১
ভাই আমি তো এই ক্যাবিনে ওয়াইফ ছাড়া শুধুমাত্র wifi নিয়ে সারাদিন কাটিয়ে দিতে পারবো 😂
ফ্যাক্ট নাম্বার ২
ফ্যাক্ট নাম্বার ৩
এই ফ্যাক্ট কি আপনাকে খুশি করতে পারলো?
ফ্যাক্ট নাম্বার ৪
তবে এই ফিচারটির মাধ্যমে ইংলিশ এবং হিন্দি গান খুঁজে বের করা খুবই সহজ। বাংলা গানের ক্ষেত্রে কিছুটা সমস্যা হতে পারে। এই ট্রিকসটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি শেয়ার দিয়ে দেবেন
ফ্যাক্ট নাম্বার ৫
এই চোখ দিয়ে দেখার সাথে সাথেই সেন্সরের মতন কাজও করে থাকে। যার সাহায্যে এগুলো আকাশ থেকে আসা বিপদ গুলোকে খুব দ্রুত টের পায় এবং তার থেকে নিজেকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়
ফ্যাক্ট নাম্বার ৬
তবে বেশি খুশি হওয়ার কারণ নেই, চকলেট ভেবে এই ফুলকে আবার খেতে যাবেন না। কারণ এর ভিতরে বিষাক্ত কেমিক্যাল এর অস্তিত্ত রয়েছে।
আপনার ব্রেইন নিয়ে একটি আজব ফ্যাক্ট বলছি। আপনার ব্রেইন যত বড় হবে আপনি তত বড় হাই তুলবেন। বিজ্ঞানীদের ভাষ্যমতে হাই মূলত মানুষের ব্রেনকে রিফ্রেশ করার কাজ করে থাকে। আর ঠিক কি কারণে আপনার ব্রেন যত বড় হবে আপনার ব্রেনকে রিফ্রেশ করতে ততটা বেশি সময়ের প্রয়োজন হবে।
আমাদের পরিচিত যে সকল ড্রোনগুলো মার্কেটে বিক্রি হয়ে থাকে সেগুলোও ২০ থেকে ৩০ মিনিটের বেশি উড়তে সক্ষম নয়।
ফ্যাক্ট নাম্বার ৭
তবে হাই তোলার প্রকৃত কারণ এখনও বিজ্ঞানীদের নিকট অজানা। এ নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে।
বাজারেই ইতিমধ্যেই ১০০ মেগাপিক্সেল এর উপরের ক্যামেরা মোবাইল ফোন এসে পড়েছে। কিন্তু এক লক্ষ টাকা দামের আইফোন এখনো পর্যন্ত কেন ১২ মেগাপিক্সেল নিয়েই পড়ে আছে! যদিও আইফোনে মাত্র ১২ মেগাপিক্সেল কিন্তু তারপরও আইফোনে থাকা ক্যামেরা প্রসেসিং পাওয়ার স্টোরেজ স্পেস এবং লেন্স কোয়ালিটি অনেক হাইটেক হয়ে থাকে। ১০৮ মেগাপিক্সেল শুনতে যদিও অনেকটা অ্যাট্রাক্টিভ মনে হয়, কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে ক্যামেরা মেগাপিক্সেল যত বেশি হবে মোবাইলের প্রসেসরে ততো বেশি প্রেশার ক্রিয়েট হবে।
ফ্যাক্ট নাম্বার ৮
তাছাড়া ও মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ছবি কতটা ভালো হবে তা শুধুমাত্র মেগাপিক্সেলের উপর ডিপেন্ড করে না। বরং এগুলো অন্য কোন ফ্যাক্টর এর উপর নির্ভর করে। যেমন সেনসর সাইজ, লেন্স, অ্যাপাচার এবং সফটওয়্যার। আর এইসব জিনিসের উপর অ্যাপেল কোম্পানির যথেষ্ট ভাল কাজ রয়েছে। মেগাপিক্সেল শুধুমাত্র একটি ছবি সূক্ষ্ম ডিটেলস গুলোকে তুলে ধরে। আর এই জন্যই তো অ্যাপেল ফোন কম্পানির দাবি করে তাদের মোবাইল ফোনের ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল হওয়ার পরও অন্য ফোনের ১০৮ মেগাপিক্সেল এর ফোনের চাইতেও ভালো কোয়ালিটির ছবি আপাকে দিতে পারবে।
তবে আমার মতে সত্যি বলতে কি অন্যান্য মোবাইল ফোন যেখানে বেশি মেগাপিক্সেল এর ছবি দিয়ে আরো ডিটেলস এর ছবি তুলতে পারছে সেখানে আপেলের উচিত শুধুমাত্র ১২ মেগাপিক্সেল নিয়ে পড়ে না থাকা। হয়তো মেগাপিক্সেল উন্নতি করলে অ্যাপেল থেকে আরো ভালো ছবি আশা করা যাবে।
ফ্যাক্ট নাম্বার ৯
কিন্ত পৃথিবীতে সর্বাধিক সময় নিয়ে উড়তে সক্ষম যে ড্রোনটি রয়েছে তা একটানা ২৫ ঘন্টা পর্যন্ত উড়তে সক্ষম। অবশ্যই এটি কোন সাধারণ ড্রোন নয়। আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানিয়ে দিই, এর নাম হচ্ছে RQ-4 Global Hawk। আর এটি ইউনাইটেড স্টেটের এয়ারফোর্সের সার্ভিলেন্স টিমের সাথে যুক্ত রয়েছে।
এই ড্রোনটি একটি ফ্লাইটে এক লক্ষ স্কয়ার কিলোমিটার এলাকা সার্ভে করতে সক্ষম। এছাড়াও এটি ১৩০০ কেজি ওজন বহন করতে পারে। এতো হাই ক্যাপাবিলিটি একটি ড্রোন উড়ানো মোটেই সহজ কাজ নয়। এই ড্রোনের প্রতি ঘন্টা ফ্লাইটে খরচ হয় ১৯ হাজার ডলার বা ১৬ লাখ টাকার কাছাকাছি। যার সাথে ফুয়েল ছাড়াও লজিক সাপোর্টের খরচও যুক্ত রয়েছে।
স্ক্রিনে দেখানো ছবিটি দেখে আপনাদের কাছে হয়তো নরমাল মূর্তি মনে হতে পারে। কিন্তু যখন আপনারা এর সত্যতা জানতে পারবেন যে এটি কোন মানুষের তৈরি নয় বরং প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি হয়েছে তখন নিশ্চয়ই আপনারা অবাক হয়ে যাবেন। আশ্চর্যজনক এই প্রাকৃতিক প্রতিকৃতিটি আইসল্যান্ডের হেইমে আইল্যান্ড অবস্থিত। এই আইল্যান্ডটি
এলিফেন্ড রক আইল্যান্ড নামে পুরো পৃথিবীতে জনপ্রিয়। আনবিলিভেবল এই রকম রক ফরমেশনটি সৃষ্টি হয়েছিল অগ্নিগিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে।
প্রিয় ভিজিটর আশা করি আজকের ফ্যাক্ট গুলো ভাল লেগেছে। এরকম আরোও নিত্য নতুন জিনিস সম্পর্কে জানতে চোখ রাকুন আমাদের বিডি আইটি দুনিয়া ওয়েবসাইট এ। আমি আজকের মত বিদায় নিচ্ছি ধন্যবাদ.
ফ্যাক্ট নাম্বার ১০
এলিফেন্ড রক আইল্যান্ড নামে পুরো পৃথিবীতে জনপ্রিয়। আনবিলিভেবল এই রকম রক ফরমেশনটি সৃষ্টি হয়েছিল অগ্নিগিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে।
প্রিয় ভিজিটর আশা করি আজকের ফ্যাক্ট গুলো ভাল লেগেছে। এরকম আরোও নিত্য নতুন জিনিস সম্পর্কে জানতে চোখ রাকুন আমাদের বিডি আইটি দুনিয়া ওয়েবসাইট এ। আমি আজকের মত বিদায় নিচ্ছি ধন্যবাদ.